ফেসবুকের মেটাভার্সে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার নারী!
সামাজিকমাধ্যম ফেসবুকের ভার্চ্যুয়াল রিয়েলিটি মেটাভার্সে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হওয়ার পরাবাস্তব দুঃস্বপ্নের বিবরণ দিয়েছেন এক ব্রিটিশ নারী।
মেটাভার্স বলতে সাধারণত ত্রিমাত্রিক ভার্চ্যুয়াল রিয়েলিটিকে বোঝায়। হলোগ্রাফিক অ্যাভাটার ও ভিডিওতে সত্যিকারের জীবনের অনুকরণে সেখানে এক ভার্চ্যুয়াল বাস্তবতা তৈরি করা হয়।
বিশ্বজুড়ে এখন মেটাভার্স নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে। ১৯৯২ সালে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখক নিয়াল স্টিফেনসন প্রথম শব্দটির ব্যবহার করেন। স্নো ক্রাশ নামের উপন্যাসে তার কল্পনা বলছে, ভার্চ্যুয়াল বাস্তবতায় এভাবে অ্যাভাটারদের সমাবেশ ঘটবে।
প্রযুক্তির এই ধারণা বর্তমানে প্রাথমিক স্তরে থাকার পরেও সামাজিকমাধ্যম ফেসবুকও একটি মেটাভার্স তৈরি করেছে।
মেটাভার্স নিয়ে গবেষণাকারী নীনা জিন প্যাটেল বলেন, ফেসবুক/মেটা’স ভেন্যুতে সম্প্রতি আমার যৌন হয়রানি শিকার হওয়ার অভিজ্ঞতার বিবরণ দিচ্ছি। ফেসবুকের মেটাভার্সে যুক্ত হওয়ার ৬০ সেকেন্ডের মধ্যে আমি মৌখিক ও যৌন হয়রানির শিকার হয়েছি।
তিন থেকে চার পুরুষ অ্যাভাটার আমার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে। আমি পালিয়ে আসার চেষ্টা করলে তারা চিৎকার বলে, তুমি এটা পছন্দ করো না বলে ভনিতা করো না।
এটিকে বিভৎস অভিজ্ঞতা হিসেবে আখ্যায়িত করেন ৪৩ বছর বয়সী ওই মা। আমার প্রত্যাশার চেয়েও এটি দ্রুত ঘটেছে।
নিরাপত্তা বেড়া ব্যবহারের সুযোগও দেওয়া হয়নি।
তাহলে মেটাভার্সও কি সুরক্ষিত নয়? 🤔
I am a student of BAK College. The recent paper competition gave me a lot of headaches, and I checked a lot of information. Finally, after reading your article, it suddenly dawned on me that I can still have such an idea. grateful. But I still have some questions, hope you can help me.
Thank you very much for sharing, I learned a lot from your article. Very cool. Thanks. nimabi
tadalafil e20 pill
ভার্চ্যুয়াল এর ক্ষতিকর দিক গুলো – winpaid