- Advertisement -
Abul মাষ্টারপরীক্ষার জন্য এমন এক প্রশ্নপত্র বানিয়েছে যা দেখে সব শিক্ষার্থী বেঁহুসকি ছিলো প্রশ্ন???…………
পইড়া দেখনে ই না…
তারপর টের পাইবাপ্রশ্নগুলো হলো নিম্নরুপ :-
।।।১/ বাংলাদেশ কোনদেশে অবস্থিত???
২/ ১৫ এপ্রিল কোনতারিখে আসে???
৩/ সবুজ রং কোনকালারের হয়???
৪/ চোরকে বাংলা ভাষায়কি বলা হয়???
৫/ কবি নজরুলেরকবরে কাকে দাফনকরা হয়েছে???
রফিক রাতে বাসায় ফিরতেই তারস্ত্রী পলি আদুরে ভঙ্গিতে তারগলা জড়িয়ে ধরে বললোঃ ‘ওগো সোনা! আমি মনে হয়তিন মাসেরপ্রেগনেন্ট!!
ডাক্তার কয়েকটা টেস্ট দিয়েছে নিশ্চিত হওয়ার জন্য।
এই শুনো!আমরা কিন্তু নিশ্চিতনা হয়ে কাউকে বলব না!!
ঠিক আছে?’রফিক মুচকি হেসে মাথা নাড়ালেন।
পরদিন রফিকঅফিসে যাওয়ারপর তারবাসায় এক সুকন্ঠি তরুনীর ফোন আসলো বিদ্যুৎঅফিস থেকে।
তরুনীঃ ‘হ্যালো! কে? মিসেস রফিক?’পলিঃ ‘হ্যাঁ, বলছি’।
তরুনীঃ ‘ম্যাডাম, আপনার তো তিন মাস হয়ে গেছে!!’
পলি অবাকহয়ে বললোঃ ‘আপনারা কিভাবে জানলেন?!’
তরুনীঃ ‘আমাদের ফাইলে লেখা আছে ম্যাডাম!অফিসের দারোয়ান পর্যন্ত জানে’।
পলি উৎকন্ঠিতহয়ে বললোঃ ‘কিন্তু কিভাবে??আপনারা জানলেন কিভাবে???’
তরুনীঃ ‘আমাদের নিজস্ব পদ্ধতি আছে ম্যাডাম!!’
বিভ্রান্তহয়ে পলি বললোঃ ‘ঠিকআছে, আমার স্বামী রফিক আসুক!
ওরসাথে আগে কথা বলে নিই!!’রাতে রফিক সব শুনে তো ক্ষেপে গেলো।
পরদিনইবিদ্যুৎঅফিসে গিয়ে বললোঃ ‘আপনারা নাকি জানেন আমারস্ত্রীর তিনমাস হয়ে গেছে?
শান্তভাবে তরুণী অফিসার বললেনঃ ‘জ্বী স্যার!জানাটাইতো আমাদের কাজ!!
থমথমে মুখে রফিক বললোঃ ‘তা কিভাবে জানলেনআপনারা?’
তরুণী উত্তর দিলোঃ ‘শান্ত হোন স্যার।
আপনার শুধুবিলটা দিয়ে দিলেই চলবে!’
রেগে গিয়ে রফিক বললোঃ ‘আর যদি না দেই?’
তরুণী জবাবদিলোঃ ‘সেক্ষেত্রে স্যারআপনারটা কেটে দেয়া ছাড়া আমাদের কিছুকরার নেই!!’
রফিক চিৎকার করে বললোঃ “আমারটা কেটে দিলে,তখন আমারস্ত্রীর কি হবে??”
তরুনী মুচকি হেসে জবাব দিলোঃ
“ তখন আপনার স্ত্রীর………….. . . . . মোমবাতি ব্যবহারকরা ছাড়া কোনো উপায়নাই!!
- Advertisement -
- Advertisement -
winpaid
- Advertisement -